রাশিয়ায় বাংলাদেশি পোশাকের বাজার ক্রমশ বাড়ছে। দেশের খাদ্যশস্যসহ নানা পণ্যের চাহিদা মেটানো হয় ইউক্রেন থেকে। তাই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে বাংলাদেশের আমদানি-রফতানি বাণিজ্যে দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে। ইতোমধ্যে গোটা বিশ্বে সীমিত হয়েছে পণ্যবাহী জাহাজ চলাচল।
যুদ্ধরত দেশে অঞ্চলগামী জাহাজগুলোকে নির্দেশনা দেয়া হচ্ছে ভিন্ন বন্দরে ভিড়তে। এছাড়া যুদ্ধরত দেশে নতুন করে কোন মেইন লাইন অপারেটর জাহাজ পাঠাচ্ছে না। এ বিষয়ে মেডিটেরিয়ান শিপিং কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেডের ডিজিএম মো. আজমীর হোসেন চৌধুরী বলেন, যে কার্গোগুলো ইউক্রেনের পথে আছে সেগুলোকে নিকটস্থ কোন বন্দরে ভিড়তে বলা হয়েছে।
এছাড়াও যে জাহাজগুলো পৌঁছে গেছে সেগুলোর ক্ষেত্রে যেটা যে অবস্থায় আছে সেই অবস্থায় থাকবে। এদিকে চট্টগ্রাম চেম্বারের ইন্টারনাল ট্রেড কমিটির আহবায়ক মাহফুজুল হক শাহ বলেন, পরিস্থিতি সহসা স্বাভাবিক না হলে কন্টেইনার কিংবা খোলাপণ্য পরিবহন দুটোই পড়বে ঝুঁকিতে। যার ধকল সইতে হবে বাংলাদেশকেও।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।